অনলাইনে টাকা আয় করার উপায়ঃ
আপনি যদি নতুন হয়ে থাকেন তাহলে এই প্রশ্ন আপনার মাথায় অবশ্যই ঘুরপাক খাচ্ছে, আসলে আদৌ ঘরে বসে অনলাইনে টাকা আয় করা যায় কি না? আপনার প্রশ্নের জবাবে আমি সরাসরি বলব হ্যাঁ, অবশ্যই অনলাইন থেকে টাকা আয় করা যয়। কেউ এ বিষয়ে না জেনে আপনাকে যেটাই বলুক না কেন আপনি কারো কোন কথায় কান দিবেন না। আপনি এই বিষয়টি পরিষ্কারভাবে জেনে রাখুন বর্তমানে অনলাইন হতে বিভিন্ন উপায়ে টাকা ইনকাম করা সম্ভব হয়।
আমি বিগত ২০১৫ সাল থেকে ব্লগিং করে আসছি। ছাত্র জীবনে ব্লগে অনেক লেখালিখি করেছি এবং ব্লগিং এর জন্য অনেক শ্রম দিয়েছি। চাকরিতে আসার পর প্রফেশনাল লাইফের ব্যস্ততার কারনে ব্লগে নিয়মিত সময় দিতে পারিনি। তারপরও ছাত্র জীবন থেকে শুরু করে এখনো পর্যন্ত অনলাইন থেকে ব্লগিং করে মাসে সামান্য পরিমানে টাকা আয় করে যাচ্ছি। ছাত্র জীবনে যখন ব্লগে প্রচুর সময় দিতাম তখন মোটামুটি ভালোমানের টাকা ব্লগ থেকে আয় করতে পারতাম।
আপনি মোবাইল দিয়ে মাসে ২০০-৩০০ ডলার অনলাইন হতে আয় করতে পারবেন। তবে মোবাইল দিয়ে আয় করার জন্য আপনাকে শ্রম দিতে হবে এবং তুলনামূলকভাবে যাদের কম্পিউটার বা ল্যাপটপ আছে তাদের তুলনায় আপনাকে আরো বেশি পরিশ্রম করতে হবে।
মোবাইল দিয়ে আয় করার জন্য ইউটিউব হচ্ছে সবচাইতে সহজ ও জনপ্রিয় প্লাটফর্ম। তাছাড়া মোবাইল দিয়ে গুগল ব্লগার হতে আপনার একটি ফ্রি ব্লগ তৈরি করে ব্লগে আর্টিকেল লিখে গুগল এডসেন্স হতে মাসে মাসে অনলাইন হতে মোবাইল দিয়ে টাকা আয় করতে পারবেন।
এখনকার মোবাইল ফোনে অনেক ভালোমানের ভিডিও রেকর্ডিং করা যায় বিধায় আপনি চাইলে আপনার মোবাইল দিয়ে ক্যামেরার সামনে বসে ভিডিও বানাতে পারেন অথবা ক্যামেরার সামনে আসতে না চাইলে মোবাইল দিয়ে স্ক্রিন ভিডিও রেকর্ড করে বিভিন্ন ধরনের টিউটরিয়াল ভিডিও তৈরি করতে পারেন। একটি ভিডিও তৈরি করা থেকে শুরু করে ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করা ও ভিডিও আপলোড করার যাবতীয় কাজ মোবাইলের মাধ্যমে করা যায়।
মোবাইল দিয়ে টাকা আয়ঃ
বর্তমানে সবার হাতে হাতে স্মার্টফোন এবং ইন্টারনেট রয়েছে। একদিকে যেমন স্বল্পমূল্যে মোবাইল কিনতে পাওয়া যায় অন্যদিকে খুব কমদামে ইন্টারনেট প্যাকেজ কেনা সম্ভব হয়। সেই জন্য বর্তমানে আরেকটি প্রশ্ন কমন হয়ে উঠেছে, আমি অনলাইনে মোবাইল দিয়ে টাকা আয় করতে পারব কি না? কিংবা মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করার সহজ কোন উপায় আছে কি না? আপনার এই ধরনের প্রশ্নের জবাবে আমি বলব মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করার অনেক ভালোমানের উপায় রয়েছে। কিন্তু মোবাইল দিয়ে সহজে আয় করার কোন ধরনের উপায় নেই।আপনি মোবাইল দিয়ে মাসে ২০০-৩০০ ডলার অনলাইন হতে আয় করতে পারবেন। তবে মোবাইল দিয়ে আয় করার জন্য আপনাকে শ্রম দিতে হবে এবং তুলনামূলকভাবে যাদের কম্পিউটার বা ল্যাপটপ আছে তাদের তুলনায় আপনাকে আরো বেশি পরিশ্রম করতে হবে।
কিভাবে মোবাইল দিয়ে টাকা আয় করবেন?
আপনি চেষ্টা করলে নিয়মিত কিছু সময় ব্যয় করে আপনার হাতে থাকা মোবাইল দিয়ে অনলাইন হতে টাকা আয় করতে পারবেন। তবে একটি বিষয় জেনে রাখুন সে ক্ষেত্রে এক দিনে অথবা এক সপ্তাহ আপনার আয় শুরু হয়ে যাবে না। কাজ শুরু করে কমপক্ষে ৩-৬ মাস কোন ধরনের লাভের আশা না করে নিয়মিত কাজ করে যেতে হবে। তারপর ইনকাম শুরু হয়েগেলে নিয়মিত কাজ না করেও মাঝে মধ্যে কাজ করেও অনলাইন হতে মোবাইল দিয়ে টাকা আয় করতে পারবেন।মোবাইল দিয়ে আয় করার জন্য ইউটিউব হচ্ছে সবচাইতে সহজ ও জনপ্রিয় প্লাটফর্ম। তাছাড়া মোবাইল দিয়ে গুগল ব্লগার হতে আপনার একটি ফ্রি ব্লগ তৈরি করে ব্লগে আর্টিকেল লিখে গুগল এডসেন্স হতে মাসে মাসে অনলাইন হতে মোবাইল দিয়ে টাকা আয় করতে পারবেন।
০১। YouTube হতে মোবাইল দিয়ে টাকা আয়ঃ
আপনি যদি ভ্রমন প্রিয় লোক হন তাহলে বিভিন্ন সুন্দর সুন্দর প্রকৃতিক দৃশ্যগুলো আপনার মোবাইলের ক্যামেরায় ফ্রেমবন্দী করেও এ কাজটি করতে পারেন। অথবা আপনি যে বিষয় ভালভাবে জানেন সে বিষয়ে বিভিন্ন ভিডিও টেউটরিয়াল তৈরী করেও কাজটি করতে পারেন। যারা গৃহিনী রয়েছেন তারা চাইলে বিভিন্ন রান্নার রেসিপি টিপস ও সাজগোজের করার ভিডিও তৈরি করে নিতে পারেন।এখনকার মোবাইল ফোনে অনেক ভালোমানের ভিডিও রেকর্ডিং করা যায় বিধায় আপনি চাইলে আপনার মোবাইল দিয়ে ক্যামেরার সামনে বসে ভিডিও বানাতে পারেন অথবা ক্যামেরার সামনে আসতে না চাইলে মোবাইল দিয়ে স্ক্রিন ভিডিও রেকর্ড করে বিভিন্ন ধরনের টিউটরিয়াল ভিডিও তৈরি করতে পারেন। একটি ভিডিও তৈরি করা থেকে শুরু করে ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করা ও ভিডিও আপলোড করার যাবতীয় কাজ মোবাইলের মাধ্যমে করা যায়।
০২। ব্লগে আর্টিকেল লিখে মোবাইল দিয়ে আয়ঃ
আপনি গুগল ব্লগারে কিংবা ওয়ার্ডপ্রেসে বিনা মূল্যে একটি ব্লগ তৈরী করে নিতে পারেন। গুগল ব্লগার সম্পূর্ণ ফ্রিতে একটি ব্লগ তৈরি করার সুযোগ দিচ্ছে। তাছাড়া গুগল ব্লগার দিয়ে ব্লগ তৈরি করা খুব সহজ হওয়ায় আপনি চাইলে আপনার মোবাইল দিয়ে মাত্র ৫ মিনিটে নিজের একটি ব্লগ তৈরি করে নিতে পারেন। গুগল ব্লগার দিয়ে ব্লগ তৈরি করার বিষয়ে আমাদের ব্লগে একটি বিস্তারিত পোস্ট রয়েছে।
তবে একটি বিষয় মরে রাখবেন ব্লগ তৈরী করে থেমে থাকলে হবে না। আপনার যে বিষয়ে পরিপূর্ণ জ্ঞান আছে, আপনি সে বিষয় নিয়ে লিখে যাবেন। এ ক্ষেত্রে হয়তো আপনি প্রথম ২-৩ মাস একটু কষ্ট করতে হবে। তাই বলে আপনি নিরাশ হয়ে থেমে থাকবেন না। আপনি প্রতিদিন নিত্য নতুন আর্টিকেল লিখতে থাকেন। আপনার বিষয়টি যদি ইউনিক এবং জ্ঞানগর্ভপূর্ণ হয় তাহলে ভিজিটর অবশ্যই আপনার ব্লগে আসবে। এ ক্ষেত্রে সফলতা পেতে আপনাকে বেশী দিন অপেক্ষা করতে হবে না। আপনি নিজে নিজেই টাকা উপার্জনের পথ সুঘম করে নিতে পারবেন।
০৩। Android Apps দিয়ে টাকা আয়ঃ
এন্ড্রয়েড এ্যাপ দিয়ে টাকা আয় করা যায় কি না? এই প্রশ্নের জবাবে আমি বলব এন্ড্রয়েড এ্যাপ দিয়ে টাকা আয় যায়। তবে সেটা খুব সীমিত এবং অস্থায়ি। অনলাইনে কিছু কিছু এন্ড্রয়েড এ্যাপ আছে যেগুলো থেকে আপনি কখনো কখনো দু-একশ টাকা আয় করতে পারবেন। তবে সেই ক্ষেত্রেও আপনাকে অনেক ঝামেলা পোহাতে হবে। অনেক ক্ষেত্রে কিছু এ্যাপ রয়েছে যারা শুধুমাত্র আপনাকে বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপরে ক্লিক করার জন্য বলবে। কোন কোন এন্ড্রয়েড এ্যাপ ১০০ টি বিজ্ঞাপনে ক্লিক করার পর ১০০ টাকা দিয়ে থাকে। সেই ১০০ বিজ্ঞাপন আবার এক সাথে আপনাকে দেবে না। সবগুলো বিজ্ঞাপন পাওয়ার জন্য সারাদিন এটির পিছনে লেগে থাকতে হবে।
এখন আপনি নিজেই বিবেচনা করুন আপনি একজন ব্যক্তি অথচ এন্ড্রয়েড এ্যাপ শুধুমাত্র আপনাকে বিজ্ঞাপনে ক্লিক করার মত বিরক্তকর কাজ দিচ্ছে। আপনার দৃষ্টিতে এটা কোন ধরনের কাজ আপনি নিজেই বিবেচনা করে নিবেন। বিশেষকরে আমার ক্ষেত্রে এটা কোনভাবে গ্রহনযোগ কাজ নয়।
আপনি যদি এন্ড্রয়েড এ্যাপ দিয়ে টাকা আয় করতে চান তাহলে গুগল প্লে-স্টোরে “Earning App, Online Income App, Recharge App লিখে সার্চ দিলে অনেক ধরনের অনলাইন আয়ের এন্ড্রয়েড এ্যাপ পেয়ে যাবেন। যেমন- অনলাইনে টাকা আয় করার বিশ্বস্ত কয়েকটি এ্যাপ হচ্ছে “MCent“, “Amulyam“, “Pocket Money“, “TaskBucks”. এই ধরনের এ্যাপগুলো ডাউনলোড করে ইনস্টল করার পর আপনাকে একেকটি এক এক ধরনের কাজ দেবে। আমি এগুলো নিয়ে বিস্তারিত লিখতে চাইছি না। কারণ এগুলো নিয়ে আমার কোন আগ্রহ নেই। তবে এ্যাপ ডাউনলোড করে ইনস্টল করলে কি করতে হবে সেটা নিজেই বুঝতে পারবেন। কারণ এই এ্যাপগুলোর কাজের ধরন খুব সহজ হয়ে থাকে।মোবাইল দিয়ে টাকা আয় বিকাশে পেমেন্টঃ
আমি আগেই বলেছি অনলাইন হতে মোবাইল দিয়ে আয় করার অনেক ভালোমানের প্লাটফর্ম রয়েছে। তবে মোবাইল দিয়ে টাকা আয় করে বিকাশে পেমেন্ট নেওয়ার মত বড় ধরনের কোন অনলাইন প্লাটফর্ম এখনো পর্যন্ত নেই। যত ধরনের অনলাইনের বড় বড় মার্কেটপ্লেস আছে সবাই তাদের নিকট হতে আয়ের টাকা ব্যাংক একাউন্টের মাধ্যমে পরিশোদ করে থাকে।
আমি একটি জিনিস বুঝে উঠতে পারি না, কাজ শুরু করার পূর্বে অনলাইন হতে টাকা আয় করার পর সেই টাকা কিভাবে হাতে পাবন সেটা নিয়ে চিন্ত করতে হবে কেন? আপনি অনলাইনের যে কোন প্লাটফর্ম হতে টাকা আয় করুন না কেন, সেই টাকা হাতে পৌছতে কোন ধরনের সমস্যা হবে না।
বর্তমানে প্রত্যেকটি অনলাইন প্লাটফর্ম তাদের গ্রাহকের উপার্জিত টাকা বিশ্বস্ততার সহিত হাতে পৌছে দেয়। এ ক্ষেত্রে আপনার আয়ের টাকা কেবলমাত্র বিকাশের মাধ্যমে পেতে হবে এমনটা চিন্তা করা উচিত নয়। অনলাইনে সকল বড় প্লাটফর্মগুলে অধিকাংশ ক্ষেত্রে ব্যাংকের মাধ্যমে টাকা হাতে পৌছে দেয়। সেই জন্য অনলাইন হতে আয়ের টাকা খুব সহজে আপনার যেকোন ব্যাংক একাউন্টের মাধ্যমে নিতে পারবেন।তাছাড়া বিকাশ পেমেন্ট সিস্টেম এখনো পর্যন্ত শুধুমাত্র বাংলাদেশের মধ্যে সীমাবদ্ধ। বিকাশ পেমেন্ট সিস্টেম বা বিকাশ এ্যাপ কোন ধরনের আন্তর্জাতিক পেমেন্ট ব্যবস্থা চালু করেনি। কাজেই বড় ধরনের প্লাটফর্মে কাজ করে অনলাইনে আয়ের টাকা বিকাশের মাধ্যমে উত্তোলন করতে পারবেন না। বাংলাদেশের যে সমস্ত ছোট খাটো অনলাইন কোম্পানি রয়েছে সেগুলো থেকে আয় করলে কেবলমাত্র বিকাশের মাধ্যমে আপনার অনলাইনের আয়ের পেমেন্ট নিতে পারবেন। কিন্তু দুঃখের বিষয় হলেও সত্য যে, অনলাইনে আয় করার জন্য বাংলাদেশে এখানো পর্যন্ত ভালোমানের কোন কোম্পনি নেই |
বর্তমানে প্রত্যেকটি অনলাইন প্লাটফর্ম তাদের গ্রাহকের উপার্জিত টাকা বিশ্বস্ততার সহিত হাতে পৌছে দেয়। এ ক্ষেত্রে আপনার আয়ের টাকা কেবলমাত্র বিকাশের মাধ্যমে পেতে হবে এমনটা চিন্তা করা উচিত নয়। অনলাইনে সকল বড় প্লাটফর্মগুলে অধিকাংশ ক্ষেত্রে ব্যাংকের মাধ্যমে টাকা হাতে পৌছে দেয়। সেই জন্য অনলাইন হতে আয়ের টাকা খুব সহজে আপনার যেকোন ব্যাংক একাউন্টের মাধ্যমে নিতে পারবেন।তাছাড়া বিকাশ পেমেন্ট সিস্টেম এখনো পর্যন্ত শুধুমাত্র বাংলাদেশের মধ্যে সীমাবদ্ধ। বিকাশ পেমেন্ট সিস্টেম বা বিকাশ এ্যাপ কোন ধরনের আন্তর্জাতিক পেমেন্ট ব্যবস্থা চালু করেনি। কাজেই বড় ধরনের প্লাটফর্মে কাজ করে অনলাইনে আয়ের টাকা বিকাশের মাধ্যমে উত্তোলন করতে পারবেন না। বাংলাদেশের যে সমস্ত ছোট খাটো অনলাইন কোম্পানি রয়েছে সেগুলো থেকে আয় করলে কেবলমাত্র বিকাশের মাধ্যমে আপনার অনলাইনের আয়ের পেমেন্ট নিতে পারবেন। কিন্তু দুঃখের বিষয় হলেও সত্য যে, অনলাইনে আয় করার জন্য বাংলাদেশে এখানো পর্যন্ত ভালোমানের কোন কোম্পনি নেই |
অনলাইন আয়ের পরামর্শঃ
বাস্তবক্ষেত্রে অনলাইন আয়ের বিষয়টি অনেক লম্বা এবং দীর্ঘ একটা প্রসেস। আপনি চাইলে আজকে কাজ শুরু করে আগামী কাল হতে আয় শুরু করতে পারবেন না কিংবা আজ কাজ করে আগামীকাল থেকে পেমেন্ট পাওয়া শুরু হবে না। আর মোবাইল এ্যাপস দিয়ে হয়তবা আপনি এক দুই দিন ২০০/৪০০ টাকা ইনকাম করতে পারবেন কিন্তু দীর্ঘদিন আয় করে যেতে পারবেন না।
অনলাইনে ফ্রিল্যান্সিং, ব্লগিং কিংবা ইউটিউব যেটিই শুরু করুন না কেন কাজ করার জন্য আপনার অবশ্যই অভীজ্ঞতা থাকতে হবে। অভীজ্ঞতা না থাকলে আপনি যেকোন প্রতিষ্ঠান বা অনলাইন হতে ৫/৬ মাস ভালোভাবে স্টাডি করে কোন বিষয়ে অভীজ্ঞতা অর্জন করে নিবেন। তারপর ধৈর্য্যধারণ করে আরো ৫/৬ মাস আয়ের কথা চিন্তা না করে আন্তরিকতার সহিত কাজ চালিয়ে যেতে থাকবেন। আমি নিশ্চিতভাবে বলতে পারি কেউ ৫/৬ মাস আন্তরিকতার সাথে নিয়মিত কাজ করলে ছয় মাস পর প্রতি মাসে ২০০-৩০০ ডলার অনলাইন হতে আয় করতে পারবে।

No comments:
Post a Comment